মহান মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় ১৯৭২ সালে প্রতিষ্ঠিত হয় বকশীগঞ্জ সরকারি কিয়ামত উল্লাহ কলেজ । ১৯৮৭ সালে কলেজটি সরকারিকরণ করা হয়। যাত্রাকালে কলেজটিতে প্রফেসর পদমর্যাদার অধ্যক্ষের পদ, ২১টি প্রভাষকের পদ এবং ১টি সহকারী অধ্যাপকের পদ ছিল। এখনও তাই আছে। তৃতীয় ও চতুর্থ শ্রেণির কর্মচারীর পদসংখ্যা ছিল ৩১টি বর্তমানে ০৭ জন কর্মরত আছেন। অধ্যক্ষ হিসেবে আমি এই কলেজে যোগ দেই ০৬ জুন ২০২৩ খ্রি.। বর্তমানে প্রভাষক কর্মরত কর্মরত আছেন ১৬ জন । কলেজে উপাধ্যক্ষের কোন পদ নেই। সহযোগী অধ্যাপকের কোন পদ নেই। ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি বিভাগের সহকারী অধ্যাপকের ০১ টি পদ আছে যা বর্তমানে শূন্য । আধুনিক বাংলাদেশ বিনির্মাণে অত্র কলেজটি দৃঢ় সংকল্পবদ্ধ। আমরা চাই, অত্র প্রতিষ্ঠানের সকলের ঐকান্তিক প্রচেষ্টায় আমাদের প্রিয় শিক্ষার্থীরা এমনভাবে গড়ে উঠবে যেন তারা এগিয়ে যাওয়া বাংলাদেশের উন্নয়ন ও সমৃদ্ধির দায়িত্ব নিজের মধ্যে ধারণ করে। আমাদের প্রত্যাশা, আমাদের শিক্ষার্থীরা জাতীয় পর্যায়ে প্রতিটি স্তরে তাদের মেধা-মননের স্বাক্ষর রাখুক এবং বিশ্বের বুকে বাংলাদেশ নামক রাষ্ট্রটির নাম আরো মহিমান্বিত করে তুলুক। এ কাজে আমরা সকলের সহযোগিতা ও সমর্থন প্রত্যাশা করি।
আমরা বকশীগঞ্জ সরকারি কিয়ামত উল্লাহ কলেজ, জামালপুর এর এই অসম্পূর্ণ ওয়েবসাইটটি বিশ্ব দুনিয়ায় পৌঁছে দেয়ার এই আনন্দঘন মুহূর্তে গভীর শ্রদ্ধার সাথে স্মরণ করছি হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ বাঙালি জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে। কৃতজ্ঞতা জানাই শিক্ষা ক্ষেত্রে যুগান্তকারী পরিবর্তনের কাণ্ডারি গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনাকে । মাননীয় শিক্ষামন্ত্রী ডাঃ দীপু মনি এম.পিকে সশ্রদ্ধ অভিনন্দন জানাই। অভিনন্দন জানাই মাননীয় শিক্ষা উপমন্ত্রী ব্যারিস্টার মহিবুল হাসান চৌধুরী নওফেল এম.পিকে। কৃতজ্ঞতা জানাই জামালপুর-১ আসনের মাননীয় সংসদ সদস্য সাবেক তথ্য ও সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রী আলহাজ্ব আবুল কালাম আজাদ মহোদয়কে। কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন করি মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগের সম্মানিত সচিব সোলেমান খান। মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক প্রফেসর নেহাল আহমেদ শিক্ষা পরিবারের সংশ্লিষ্টদের অভিবাদন জানাই।
প্রফেসর আ.ন.ম. মোফাখখারুল ইসলাম
বিসিএস (সাধারণ শিক্ষা)
অধ্যক্ষ
বকশীগঞ্জ সরকারি কিয়ামত উল্লাহ কলেজ, জামালপুর
মোবাইল: ০১৭১৩৫৬৪২০৯